শেষ চিঠি ২ পর্ব
তাদের প্রেম ছিল চুপচাপ, নদীর জলের মতো গভীর। কিন্তু সমাজ? সে তো নদীকে বন্ধ করতে চায় বাঁধ দিয়ে।

একদিন ফিরোজা বেগম জানলেন সব। তিনি তীক্ষ্ণ কণ্ঠে বললেন,
— “জমিদারের মেয়ে হয়ে তুমি কীভাবে একজন গরিব চিত্রশিল্পীর প্রেমে পড়লে?”

নাহিদা কাঁদল না। সে কেবল বলল,
— “ভালোবাসায় জাত নেই, মা।”

নামের গল্প: “চিঠিটা পড়া হলো না”
প্রেক্ষাপট:
একটি ছোট্ট গ্রাম—সবুজে ঘেরা, খড়ের ঘর, পুকুরপাড়ে শাপলা ফুটে থাকে। এই গ্রামে থাকে আরিয়ান ও মীরা। ছোটবেলা থেকে একসাথে বড় হওয়া, একই স্কুল, একই স্বপ্ন—কিন্তু জীবন তো সবসময় স্বপ্নের মতো হয় না।

গল্পটা শুরু হয় এমন:
আরিয়ান ছিল গ্রামের স্কুল মাস্টারের ছেলে, লেখাপড়ায় খুব ভালো। মীরা ছিল এক কৃষকের মেয়ে, চঞ্চল, প্রাণবন্ত। দু’জনের বন্ধুত্ব ধীরে ধীরে ভালোবাসায় রূপ নেয়। গাঁয়ের সবাই বুঝতে পারত, শুধু দুজনেই যেন বোঝে না, না বলা ভালোবাসা জমে থাকত চোখে মুখে।
#gamin #viral #viral video

## **গল্প: “শেষ চিঠি”**

**স্থান* বরিশাল, ১৯৭৫ সাল
**চরিত্র*
- **রাহাত* শহরের এক দরিদ্র চিত্রশিল্পী
- **নাহিদা* এক জমিদার পরিবারের মেয়ে
- **ফিরোজা বেগম* নাহিদার মা

---

বরিশালের মেঘলা আকাশের নিচে নদীর পাড়ে বসে রাহাত তার ক্যানভাসে তুলি চালাত। তার চোখে ভাসত একটিই মুখ—নাহিদার মুখ।

নাহিদা, জমিদার মেয়ে, সাহেবদের মতোই ইংরেজিতে কথা বলে, কিন্তু হৃদয়ে ছিলো একেবারে বাঙালি। সে প্রায়ই এসে বসত রাহাতের পাশে। কৌতূহলে জিজ্ঞেস করত,
— “এই মেয়েটার চোখ এমন বিষণ্ণ কেন?”

রাহাত হেসে বলত,
— “
— “সে ভালোবাসতে ভয় পায়।”

চলবে,, ,,,,,,,,,,,,,,,

"যে কাজটি তুমি করতে ভয় পাচ্ছ, সেটিই করে ফেলো — ভয় দূর হবে।" #game #viral #slot #online @golammostofa