আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত, নবী করীম ﷺ বলেছেন:

“আমাকে জান্নাত দেখানো হলো, তখন আমি দেখলাম এর অধিকাংশ অধিবাসী দরিদ্র লোকজন। আর আমাকে জাহান্নাম দেখানো হলো, তখন আমি দেখলাম এর অধিকাংশ অধিবাসী নারী।”

(সহীহ আল-বুখারী, হাদীস: ১১)

ইবনে আব্বাস (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, নবী করীম ﷺ বলেছেন:

“আমাকে জাহান্নাম দেখানো হলো, তখন আমি দেখলাম এর অধিকাংশ অধিবাসী নারী। তারা কুফর করে।”
প্রশ্ন করা হলো: “তারা কি আল্লাহর সাথে কুফর করে?”
তিনি ﷺ বললেন:

“তারা স্বামীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না এবং উপকারের অবমূল্যায়ন করে। তুমি যদি তাদের কোনো একজনের প্রতি দীর্ঘকাল উপকার করো, তারপর একদিন তার নিকট থেকে তোমার কোনো ভুল প্রকাশ পায়, তখন সে বলবে: ‘আমি তো কখনো তোমার কাছ থেকে কোনো ভালো পাইনি।’”

(সহীহ আল-বুখারী, হাদীস: ১০)

আবু হুরাইরা (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, নবী করীম ﷺ বলেছেন:

“আল্লাহর কসম! সে মুমিন নয়, আল্লাহর কসম! সে মুমিন নয়, আল্লাহর কসম! সে মুমিন নয়।”
জিজ্ঞাসা করা হলো, “হে আল্লাহর রাসূল! তিনি কে?”
তিনি ﷺ বললেন:
“যার প্রতিবেশী তার ক্ষতি থেকে নিরাপদ নয়।”

(সহীহ আল-বুখারী, হাদীস: ৯)

আনাস ইবনু মালিক (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:

“তোমাদের কেউই প্রকৃত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না সে তার ভাইয়ের জন্যও সেই জিনিস ভালোবাসে, যা সে নিজের জন্য ভালোবাসে।”

(সহীহ আল-বুখারী, হাদীস: ৮)

আবু হুরাইরাহ (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:

“আল্লাহর শপথ! সে মুমিন নয়। আল্লাহর শপথ! সে মুমিন নয়। আল্লাহর শপথ! সে মুমিন নয়।”

সাহাবারা জিজ্ঞেস করলেন, “হে আল্লাহর রাসূল ﷺ, তিনি কে?”

তিনি ﷺ বললেন:
“যার প্রতিবেশী তার অনিষ্ট থেকে নিরাপদ নয়।”
(সহীহ আল-বুখারী, হাদীস: ৭)